DESCRIPTION
❤️ লাল মূলা – উপকারিতা ও বৈশিষ্ট্য
🌸 পরিচিতি
-
বাংলা নাম: লাল মূলা
-
ইংরেজি নাম: Red Radish
-
বৈজ্ঞানিক নাম: Raphanus sativus
-
পরিবার: Brassicaceae
-
উৎপত্তি স্থান: এশিয়া ও ইউরোপ
লাল মূলা বাংলাদেশের শীতকালীন একটি জনপ্রিয় সবজি। এটি শুধু খেতে নয়, পুষ্টিগুণেও ভরপুর। কাঁচা, রান্না বা সালাদ — সবভাবেই খাওয়া যায়।
🌿 বৈশিষ্ট্য
-
মূল অংশটি লাল রঙের এবং গোল বা লম্বা আকৃতির হয়ে থাকে।
-
ভিতরের অংশ সাদা, রসালো ও হালকা ঝাঁঝালো স্বাদের।
-
গাছের পাতা সবুজ ও খাওয়ার উপযোগী।
-
ঠান্ডা আবহাওয়ায় দ্রুত বৃদ্ধি পায়, ৩০–৪০ দিনের মধ্যে সংগ্রহযোগ্য।
🌱 চাষের সময় ও পদ্ধতি
-
বীজ বপনের সময়: অক্টোবর – ডিসেম্বর
-
মাটি: বেলে দোআঁশ বা দোআঁশ মাটি
-
সূর্যালোক: প্রতিদিন ৬–৮ ঘণ্টা রোদ দরকার
-
সেচ: প্রতি ৫ দিন পর হালকা সেচ দিন
-
ফসল সংগ্রহ: বপনের ৩০–৪০ দিনের মধ্যেই মূলা তোলার উপযোগী হয়
🍎 পুষ্টিগুণ (প্রতি ১০০ গ্রাম লাল মূলায়)
-
ক্যালরি – ১৬
-
পানি – ৯৫%
-
প্রোটিন – ১ গ্রাম
-
ফাইবার – ১.৬ গ্রাম
-
ভিটামিন C, B6, ফোলেট, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম সমৃদ্ধ
-
প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও সালফার যৌগে সমৃদ্ধ
💪 উপকারিতা
-
🩸 রক্ত পরিষ্কার রাখে ও লিভার সুস্থ রাখে।
-
💧 হজমে সহায়তা করে – ফাইবার পাচনতন্ত্রকে সক্রিয় রাখে।
-
💪 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় – ভিটামিন C সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
-
⚖️ ওজন কমাতে সহায়ক – কম ক্যালরিযুক্ত ও পেট ভরায়।
-
❤️ হার্ট ও কিডনি সুরক্ষা দেয়।
-
🌸 ত্বক উজ্জ্বল রাখে ও ফুসফুস পরিষ্কার করে।
-
🩺 ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
-
💆 চুল ও ত্বকের কোষ পুনর্গঠনে সাহায্য করে।
💰 বাণিজ্যিক গুরুত্ব
-
শীতকালীন দ্রুত ফলনশীল ফসল, মাত্র ৩০–৪০ দিনে বিক্রিযোগ্য।
-
বাজারে সবসময় চাহিদা থাকে, পরিবহন সহজ ও লাভজনক।
-
চাইনিজ জাতের লাল মূলা আকর্ষণীয় রঙ, বড় আকার ও মিষ্টি স্বাদের জন্য জনপ্রিয়।
🍲 ব্যবহার
-
সালাদ, ভাজি, তরকারি, আচার ও জুস হিসেবে খাওয়া যায়।
-
কচি মূলা সবচেয়ে সুস্বাদু এবং বাজারে বেশি দামে বিক্রি হয়।
লাল মূলা (Red Radish/Lal Mula),আনুমানিক ৫g/৫০০ বীজ
Original price was: 249.00৳ .79.00৳ Current price is: 79.00৳ .
লাল মূলা (Red Radish/Lal Mula),আনুমানিক ৫g/৫০০ বীজ
Original price was: 249.00৳ .79.00৳ Current price is: 79.00৳ .
DESCRIPTION
❤️ লাল মূলা – উপকারিতা ও বৈশিষ্ট্য
🌸 পরিচিতি
-
বাংলা নাম: লাল মূলা
-
ইংরেজি নাম: Red Radish
-
বৈজ্ঞানিক নাম: Raphanus sativus
-
পরিবার: Brassicaceae
-
উৎপত্তি স্থান: এশিয়া ও ইউরোপ
লাল মূলা বাংলাদেশের শীতকালীন একটি জনপ্রিয় সবজি। এটি শুধু খেতে নয়, পুষ্টিগুণেও ভরপুর। কাঁচা, রান্না বা সালাদ — সবভাবেই খাওয়া যায়।
🌿 বৈশিষ্ট্য
-
মূল অংশটি লাল রঙের এবং গোল বা লম্বা আকৃতির হয়ে থাকে।
-
ভিতরের অংশ সাদা, রসালো ও হালকা ঝাঁঝালো স্বাদের।
-
গাছের পাতা সবুজ ও খাওয়ার উপযোগী।
-
ঠান্ডা আবহাওয়ায় দ্রুত বৃদ্ধি পায়, ৩০–৪০ দিনের মধ্যে সংগ্রহযোগ্য।
🌱 চাষের সময় ও পদ্ধতি
-
বীজ বপনের সময়: অক্টোবর – ডিসেম্বর
-
মাটি: বেলে দোআঁশ বা দোআঁশ মাটি
-
সূর্যালোক: প্রতিদিন ৬–৮ ঘণ্টা রোদ দরকার
-
সেচ: প্রতি ৫ দিন পর হালকা সেচ দিন
-
ফসল সংগ্রহ: বপনের ৩০–৪০ দিনের মধ্যেই মূলা তোলার উপযোগী হয়
🍎 পুষ্টিগুণ (প্রতি ১০০ গ্রাম লাল মূলায়)
-
ক্যালরি – ১৬
-
পানি – ৯৫%
-
প্রোটিন – ১ গ্রাম
-
ফাইবার – ১.৬ গ্রাম
-
ভিটামিন C, B6, ফোলেট, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম সমৃদ্ধ
-
প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও সালফার যৌগে সমৃদ্ধ
💪 উপকারিতা
-
🩸 রক্ত পরিষ্কার রাখে ও লিভার সুস্থ রাখে।
-
💧 হজমে সহায়তা করে – ফাইবার পাচনতন্ত্রকে সক্রিয় রাখে।
-
💪 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় – ভিটামিন C সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
-
⚖️ ওজন কমাতে সহায়ক – কম ক্যালরিযুক্ত ও পেট ভরায়।
-
❤️ হার্ট ও কিডনি সুরক্ষা দেয়।
-
🌸 ত্বক উজ্জ্বল রাখে ও ফুসফুস পরিষ্কার করে।
-
🩺 ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
-
💆 চুল ও ত্বকের কোষ পুনর্গঠনে সাহায্য করে।
💰 বাণিজ্যিক গুরুত্ব
-
শীতকালীন দ্রুত ফলনশীল ফসল, মাত্র ৩০–৪০ দিনে বিক্রিযোগ্য।
-
বাজারে সবসময় চাহিদা থাকে, পরিবহন সহজ ও লাভজনক।
-
চাইনিজ জাতের লাল মূলা আকর্ষণীয় রঙ, বড় আকার ও মিষ্টি স্বাদের জন্য জনপ্রিয়।
🍲 ব্যবহার
-
সালাদ, ভাজি, তরকারি, আচার ও জুস হিসেবে খাওয়া যায়।
-
কচি মূলা সবচেয়ে সুস্বাদু এবং বাজারে বেশি দামে বিক্রি হয়।




