DESCRIPTION

  • আকৃতি ও গঠন:
    সাম্মাম সাধারণত গোল বা ডিম্বাকৃতির হয়। এর বাইরের খোসা মোটা ও কিছুটা খসখসে ।
  • রং:
    বাহিরের খোসা সবুজ, হলুদ বা কমলা রঙের হতে পারে। ভেতরের অংশ সাদা, হালকা সবুজ।
  • স্বাদ:
    সাম্মাম অত্যন্ত মিষ্টি এবং রসালো। গন্ধও বেশ মিষ্টি ও আকর্ষণীয়।
  • পুষ্টিগুণ:
  • পানি থাকে প্রায় ৯০% এরও বেশি, ফলে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে।
  • ভিটামিন এ ও সি-এর ভালো উৎস।
  • অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পটাসিয়াম ও ফাইবার সমৃদ্ধ।
  • ক্যালোরি কম, তাই ডায়েটের জন্য ভালো ফল।
  • উপকারিতা:
  • ত্বক ভালো রাখতে সহায়তা করে।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
  • হজমে সহায়তা করে।
  • উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  • চাষ: সাম্মাম গরম ও রৌদ্রজ্বল আবহাওয়ায় ভালো জন্মে। বেলে দোআঁশ মাটি এবং ভাল নিষ্কাশনযুক্ত জমি সাম্মাম চাষের জন্য আদর্শ।
  • সাম্মাম ফলের ব্যবহার:

    1. তাজা ফল হিসেবে খাওয়া:
      সাম্মাম সাধারণত টুকরো করে কেটে সরাসরি খাওয়া হয়। ঠাণ্ডা করে খেলে স্বাদ আরও বৃদ্ধি পায়।
    2. ফল স্যালাডে:
      অন্যান্য ফলের সঙ্গে সাম্মাম মিশিয়ে সুস্বাদু ফল স্যালাড তৈরি করা হয়।
    3. জুস ও স্মুদি:
      সাম্মাম দিয়ে মিষ্টি ও স্বাস্থ্যকর জুস বা স্মুদি বানানো হয়, যা গরমের দিনে শরীর ঠান্ডা রাখে।
    4. ডেজার্ট তৈরিতে:
      সাম্মাম আইসক্রিম, কাস্টার্ড, ফ্রুট কেক ইত্যাদিতে ব্যবহৃত হয়।
    5. ডিটক্স পানীয়:
      সাম্মাম পানি বা লেবুর সাথে মিশিয়ে স্বাস্থ্যকর ডিটক্স পানীয় তৈরি করা হয়।
    6. চামড়া ও বিউটি প্রোডাক্টে:
      কিছু প্রাকৃতিক ত্বক পরিচর্যার মাস্ক ও স্ক্রাবে সাম্মামের রস ব্যবহার করা হয়, কারণ এটি ত্বক ময়শ্চারাইজ করে।

    সাম্মাম ফলের উপকারিতা:

    1. শরীরের পানিশূন্যতা দূর করে:
      সাম্মামে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকায় গরমের দিনে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে।
    2. ত্বকের জন্য ভালো:
      সাম্মামে থাকা ভিটামিন সি ত্বক উজ্জ্বল ও স্বাস্থ্যবান রাখতে সহায়ক।
    3. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়:
      এতে থাকা পটাসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

      • বছরে ২-৩ বার ফল সংগ্রহ করা যায়।
      • কম রোগ-বালাই আক্রান্ত হয়।
      • কম জায়গায় বেশি গাছ চাষ করা যায়।
      • ফলন বেশি, তাই বানিজ্যিক চাষের জন্য খুব ভালো।
    4. বারো মাস ফলন:
      • এটি ১২ মাসি জাত। মানে, সারা বছর ধরে সজিনা ফুল এবং ফল দেয়।
      • মৌসুমি নয় — কোনো নির্দিষ্ট ঋতুর জন্য অপেক্ষা করতে হয় না।

থাই সাম্মাম ফলের বীজ (F1)

Original price was: 349.00৳ .Current price is: 95.00৳ .

বীজের পরিমাণ ৩০ +/- পিচ প্রতি প্যাকেট, আমদানিকৃত, ১২ মাসী ফলন

4 in stock

Social Media Share
Feature Section
100% Genuine Products
100% Secure Payments
Help Center (+8801610588826)

থাই সাম্মাম ফলের বীজ (F1)

Original price was: 349.00৳ .Current price is: 95.00৳ .

4 in stock

বীজের পরিমাণ ৩০ +/- পিচ প্রতি প্যাকেট, আমদানিকৃত, ১২ মাসী ফলন

DESCRIPTION

  • আকৃতি ও গঠন:
    সাম্মাম সাধারণত গোল বা ডিম্বাকৃতির হয়। এর বাইরের খোসা মোটা ও কিছুটা খসখসে ।
  • রং:
    বাহিরের খোসা সবুজ, হলুদ বা কমলা রঙের হতে পারে। ভেতরের অংশ সাদা, হালকা সবুজ।
  • স্বাদ:
    সাম্মাম অত্যন্ত মিষ্টি এবং রসালো। গন্ধও বেশ মিষ্টি ও আকর্ষণীয়।
  • পুষ্টিগুণ:
  • পানি থাকে প্রায় ৯০% এরও বেশি, ফলে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে।
  • ভিটামিন এ ও সি-এর ভালো উৎস।
  • অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পটাসিয়াম ও ফাইবার সমৃদ্ধ।
  • ক্যালোরি কম, তাই ডায়েটের জন্য ভালো ফল।
  • উপকারিতা:
  • ত্বক ভালো রাখতে সহায়তা করে।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
  • হজমে সহায়তা করে।
  • উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  • চাষ: সাম্মাম গরম ও রৌদ্রজ্বল আবহাওয়ায় ভালো জন্মে। বেলে দোআঁশ মাটি এবং ভাল নিষ্কাশনযুক্ত জমি সাম্মাম চাষের জন্য আদর্শ।
  • সাম্মাম ফলের ব্যবহার:

    1. তাজা ফল হিসেবে খাওয়া:
      সাম্মাম সাধারণত টুকরো করে কেটে সরাসরি খাওয়া হয়। ঠাণ্ডা করে খেলে স্বাদ আরও বৃদ্ধি পায়।
    2. ফল স্যালাডে:
      অন্যান্য ফলের সঙ্গে সাম্মাম মিশিয়ে সুস্বাদু ফল স্যালাড তৈরি করা হয়।
    3. জুস ও স্মুদি:
      সাম্মাম দিয়ে মিষ্টি ও স্বাস্থ্যকর জুস বা স্মুদি বানানো হয়, যা গরমের দিনে শরীর ঠান্ডা রাখে।
    4. ডেজার্ট তৈরিতে:
      সাম্মাম আইসক্রিম, কাস্টার্ড, ফ্রুট কেক ইত্যাদিতে ব্যবহৃত হয়।
    5. ডিটক্স পানীয়:
      সাম্মাম পানি বা লেবুর সাথে মিশিয়ে স্বাস্থ্যকর ডিটক্স পানীয় তৈরি করা হয়।
    6. চামড়া ও বিউটি প্রোডাক্টে:
      কিছু প্রাকৃতিক ত্বক পরিচর্যার মাস্ক ও স্ক্রাবে সাম্মামের রস ব্যবহার করা হয়, কারণ এটি ত্বক ময়শ্চারাইজ করে।

    সাম্মাম ফলের উপকারিতা:

    1. শরীরের পানিশূন্যতা দূর করে:
      সাম্মামে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকায় গরমের দিনে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে।
    2. ত্বকের জন্য ভালো:
      সাম্মামে থাকা ভিটামিন সি ত্বক উজ্জ্বল ও স্বাস্থ্যবান রাখতে সহায়ক।
    3. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়:
      এতে থাকা পটাসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

      • বছরে ২-৩ বার ফল সংগ্রহ করা যায়।
      • কম রোগ-বালাই আক্রান্ত হয়।
      • কম জায়গায় বেশি গাছ চাষ করা যায়।
      • ফলন বেশি, তাই বানিজ্যিক চাষের জন্য খুব ভালো।
    4. বারো মাস ফলন:
      • এটি ১২ মাসি জাত। মানে, সারা বছর ধরে সজিনা ফুল এবং ফল দেয়।
      • মৌসুমি নয় — কোনো নির্দিষ্ট ঋতুর জন্য অপেক্ষা করতে হয় না।
Social Media Share
Feature Section
100% Genuine Products
100% Secure Payments
Help Center (+8801610588826)
0 - 0.00৳